এম ১: ক্র্যাব নেবুলা
চাইনিজ এস্ট্রোনমাররা ১০৫৪ সালে যে-সুপারনোভাকে ‘অতিথি তারা’ ডেকেছিলেন তার বর্তমান রেমনেন্টকেই আমরা বলি ক্র্যাব নেবুলা। সুপারনোভা ফুঁসে উঠার কিছুদিনের মধ্যেই মিইয়ে যায়। চাইনিজরা হারিয়ে ফেলার পর তারাটির ডেডবডি আবার আবিষ্কার করেছিলেন ইংল্যান্ডের জন বিভিস ১৭৩১ সালে। এই নেবুলাকে ধূমকেতু ভেবে ভুল করেই শার্ল মেসিয়ে তার বিখ্যাত ক্যাটালগ বানানো শুরু করেছিলেন। বিস্ফোরণের পর তারার বাইরের অংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে নেবুলা তৈরি করেছে, আর ভিতরের অংশ হয়ে গেছে এক সেকেন্ডে ৩০ বার করে ঘুরতে থাকা এক ভয়ংকর নিউট্রন স্টার। অতিথি তারার এই লাশের শতচ্ছিন্ন হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও সালফার দেখা যায় দৃশ্য আলোতে। আর এক্স-রে চোখে দেখলে পাওয়া যায় মাঝের ঘুরন্ত নিউট্রন তারা।
- দূরত্ব
- সাইজ
- কনস্টেলেশন
- টাইপ
- এপারেন্ট ম্যাগ্নিচুড
- এঙ্গুলার সাইজ
- অন্যান্য নাম
- ৬,৫০০ লাইট ইয়ার
- ৬ লাইট ইয়ার
- টরাস
- সুপারনোভা রেমনেন্ট
- ৮ .৪
- ৭ x ৫ আর্কমিনিট
- এনজিসি ১৯৫২